আমরা মেডিকেল টেকনোলজিস্ট জাতি প্রাইভেট নীতিমালা করার জন্য যতোটা সোচ্চার তার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভিতরে লুকিয়ে থাকা কালো শক্তি এবং প্রতিষ্ঠান মালিক পক্ষ।
গত ০১/০১/২৩ তারিখ আমরা বিএমটিএ পক্ষ থেকে প্রাইভেট নীতিমালা করার জন্য একটা প্রস্তাবনা চিঠি আকারে দেওয়া হয়েছিলো, আজকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে গেলাম একটু খোঁজখবর নেওয়ার জন্য। মহাপরিচালক স্যার এর দপ্তরে তার ব্যক্তিগত অফিসার থেকে ফরোয়ার্ড দেওয়া হয়েছে পরিচালক প্রশাসন স্যারের দপ্তরে সেখান থেকে আবার ইডি-প্রশাসন (৪১৪ রুমে) স্যারের দপ্তরে সেখানে গিয়ে বলতেই বললো এই চিঠি পাশের রুমে দেওয়া হয়েছে, সেখানে গিয়ে বললাম উনারা বললো এই চিঠি এখানে আসেনি আমরা পাইনি মানে সেখান থেকেই চিঠির কপি উধাও (আমিও নাসর বান্দা খবর না নিয়ে যাচ্ছি না) তিন রুমে অনেক খোঁজাখুঁজি করার পেলাম না, আবার গেলাম পরিচালক প্রশাসন স্যারের রুমে স্যারের ব্যক্তিগত সহকারিকে গিয়ে বললাম এই চিঠি আপনি তাদের পাঠাননি, উনি রেজিস্টার খাতাসহ ৪১৪ নং রুমে গিয়ে দেখালো চিঠি দিয়েছে এবং রিসিভ করেছে তার স্বাক্ষর আছে। অনেক চাপাচাপির করার পরে অকপটে একজন বলে উঠলো এই কাজ হবে না এজন্য আমি ইচ্ছে করেই এই চিঠি উদাও করেছি। চিন্তা করতে পারেন প্রাইভেট হাসপাতাল মালিকদের দালালি কোন পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছেছে, আবার আমি ফটোকপি করে পূনরায় ঐখানে দিয়ে এসেছি আমরা একাত্তর এর বীরের জাতি কখনো হাল ছাড়তে রাজিনা কাজ শুধু করেছি শেষ করতেই হবে ইনশাআল্লাহ।
প্রাইভেট নীতিমালার বিষয়ে সকল মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ভাই বোনদের সোচ্চার হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি এবং পাশে থেকে সহযোগীতা করার জন্য আহ্বান করছি।
সদস্য সচিব
বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যালায়েন্স(বিএমটিএ)