৩০ হাজার দক্ষ প্রশিক্ষিত বেকার মেডিকেল টেকনোলজিস্ট থাকতেও হাতুড়ে টেকনিশিয়ান দ্বারা রিপোর্ট তৈরি করা হয় মনগড়া। এদিকে সরকারি হাসপাতালগুলোতে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট পদ শূন্য থাকলেও নিয়োগ নেই ১৪ বছর। সরকারি হাসপাতালগুলো দালালদের দৌরাত্ম্য।
এরই প্রেক্ষিতে অলিতে-গলিতে গড়ে উঠেছে সর্বত্র রোগ নির্ণয়ের নামে সাইনবোর্ড সর্বস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ছড়াছড়ি। টেস্ট বাণিজ্য এখন ওপেন সিক্রেট।বেশিরভাগ ক্লিনিক ডায়াগনস্টিকগুলো চলেছে লাইসেন্স বিহীন।
ইচ্ছেমতো নিয়মকানুন তৈরি করে বছরের পর বছর রমরমা চলছে টেস্ট বাণিজ্য।স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নেই কোনো তদারকি, নেওয়া হয় না প্রশাসনিক ব্যবস্থা। ভুঁইফোড় এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দায়িত্বশীল বিভাগটি চরম উদাসীন।